সর্বশেষ

2/recent/ticker-posts

নাস্তিক্যবাদী ধর্মে বহু রক্ষিতা Md Shelon Hossain


(নাস্তিক‍্যবাদে বহু রক্ষিতা)

অনেকেই জানে না যে পৃথিবীতে একটি জঘন্য প্রথা চালু আছে, সেটা হলো রক্ষিতা প্রথা।

নাস্তিকরা 🐒👉 নাস্তিক‍্যবাদে বহু রক্ষিতা প্রথাকে সমর্থন করা হয়, এবং পুরোপুরি অনুসরণ করা হয়, এই জঘন্য রক্ষিতা প্রথাকে।

নাস্তিকরা মনে করে থাকে, যে বিবাহ প্রথা ভালো নয়, রক্ষিতা প্রথা অনেক ভালো, কারণ একটি মেয়েকে বিবাহ করলে, তার সারা জীবনের দায়িত্ব বহন করতে হবে, আবার সন্তানের বাবা হতে হবে, সেই সন্তানকে পর্যন্ত ভরণপোষণ দিতে হবে, রুজি রোজগার করে খাওয়াতে হবে, আবার স্বামী, স্ত্রী ছাড়া আর কারো সাথে নাস্তিকিয় চর্চা, অর্থাৎ মুক্ত সেক্স করা যাবে না, এইসব কারনে বিবাহ প্রথা ভালো নয়।

কিন্তু এই এই নাস্তিক ধর্মের রক্ষিতা  প্রথা অনুযায়ী, হাজারও মেয়েকে যত খুশি তত দিন ব্যাবহার করা যায়, যদি বিবাহিত স্ত্রী না থাকে, তাহলে আপনাকে কেউ বাধা দিতে পারে না, কোন মেয়ের দায়িত্ব পালন করতে হয় না, নাস্তিক ধর্মের, নাস্তিকরা আরো কিছু সুযোগ সুবিধা পেয়ে থাকে, সেটা হচ্ছে আপনি হাজার, হাজার মেয়েকে রক্ষিতা বানিয়ে, তাদের সাথে নাস্তিকিয় মুক্ত চর্চা, অর্থাৎ মুক্ত সেক্স করতে পারবেন, কিন্তু আপনাকে কারো বাবা হতে হবে না।

কারণ নাস্তিক‍্যবাদে বহু রক্ষিতা প্রথাকে যেমন সমর্থ করা হয়, তেমনি বহু নবজাতক শিশু, নর্দমায়, ডাস্টবিনে, ড্রেনের মধ্যে, টাংকির মধ্যে, সপিং বাগে, ময়লার মতো নিক্ষেপ করা কে খারাপ চোখে দেখা হয় না।

আপনি যদি নাস্তিকদের প্রশ্ন করেন ?। 
আচ্ছা নাস্তিক ধর্মান্ধ, আপনার নিজের ইচ্ছে মত, হাজার, হাজার, মেয়েকে রক্ষিতা বানিয়ে তাদের যত দিন খুশি ব্যাবহার করে ছুঁড়ে ফেলে দিলেন, তার পর সেই নাস্তিক মেয়ে গুলো কোথায় যাবে, কি করবে ?।

নাস্তিকদের উওরটি এইরকম হবে, সেই নাস্তিক নারী গুলো, অন‍্য কোন কলা সাহিত্যিক অথবা, অন্য নাস্তিকদের সাথে নাস্তিকিয় মুক্ত চর্চা করবে, অর্থাৎ মুক্ত সেক্স করবে, এতে দোষের কি আছে?

আপনি যদি প্রশ্ন করেন? যে সেই নাস্তিক নারী গুলো, যখন ব্যাবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়বে তখন ? সেই নাস্তিক নারী গুলো কি করবে? কার কাছে যাবে? কোথায় থাকবে?।

তখন নাস্তিকদের উওরটি এইরকম হবে, এসব নারীদের দায়িত্ব নাস্তিকদের নয়, আমরা নারীবাদী কিন্তু নারীদের দায়িত্ব আমরা কেন নেবো? আমাদের দায়িত্ব, শুধু সেই সব নাস্তিক নারীদের সাথে নাস্তিকিয় মুক্ত চর্চা করা, অর্থাৎ মুক্ত সেক্স করা, তার পর সেই নারী গুলো কোথায় গেল, কি করলো, সেইসব দেখার দায়িত্ব আমাদের নয়।

এই ছিল নাস্তিক ধর্মের, নাস্তিকদের আদর্শ, শুধু এতটুকুই নয়, বিস্তর আলোচনা একদিনে করা সম্ভব নয়, তাই অন্য কোন সময় বলব।

সন্মানিত পাঠক কোন নারী চরিত্র হীন হয়ে জন্ম গ্রহণ করে না, তাকে চরিত্র হীন বানায় কিছু মানুষ, সেই নিচু শ্রেণীর মানুষ গুলো, বিভিন্ন সময়ে, বিভিন্ন রূপ ধারণ করে থাকে, কখনো নারীবাদীদের রূপ ধারণ করে, কখনো নাস্তিকদের রূপ ধারণ করে, কখনো কলা সাহিত্যিকদের রূপ ধারণ করে।

বিবাহিত স্ত্রীর প্রতি, স্বামীর যেই প্রেম, ভালোবাসা, মায়া, মহব্বত থাকে, একজন নাস্তিক ধর্মাবলম্বী, কখনোই তার রক্ষিতা প্রথায় বিশ্বাসী, নাস্তিক নারী গুলোকে সেই প্রেম, ভালোবাসা, মায়া, মহব্বত, দিয়ে রাখতে পারে না।

কারণ তাকে নিয়ে আসা হয়েছে, শুধু মাত্র মুক্ত চর্চা করার জন্য, অর্থাৎ নাস্তিকিয় মুক্ত সেক্স করার জন্য, এছাড়া আর কিছুই নয়।
তাই আমার মতে, নোংরা নাস্তিকিয় মতবাদ কে ঘৃণা করে, আলোর পথে ফিরে আসা উচিত।

Post a Comment

0 Comments