#Campúsian-52
#Standard-7
#Qn:"পঙ্কিল জলাশয়ে সূর্য অস্ত যাওয়ার কথা অবৈজ্ঞানিক!"
[Pickthal]: When he (Zul-Qarnain) reached the setting-place of the sun (black sea), he found it setting in a muddy spring, and found a people thereabout. We said: O Dhu'l-Qarneyn! Either punish or show them kindness.
[Asad]: When he came to the setting of the sun, "it appeared to him (Zul-Qarnain) that it was setting in a dark, turbid sea;" and nearby he found a people [given to every kind of wrongdoing]. We said: “O thou Two-Horned One! Thou mayest either cause [them] to suffer or treat them with kindness!"
#Ans:
🍀🍀পয়েন্ট-১: কোরআনের কোথাও আল্লাহ নিজে পঙ্কিল জলাশয়ে সূর্য অস্ত যাওয়ার কথা বলেননি। যুলকার্নাইন যা দেখেছেন তার বর্ণনা দেওয়া হয়েছে।
🍀🍀পয়েন্ট-২: এই আয়াত অনুযায়ী সূর্যাস্তের ‘সময়’ অথবা ‘স্থান’ যেকোনোটি হতে পারে। আয়াতটির সঠিক অনুবাদ হবে ‘It appeared to him.’ তবে ‘He found’ বা ‘It appeared to him’ যেটাই হোক না কেন, আল্লাহ কিন্তু যুলকার্নাইন যা দেখেছেন সেটাই বর্ণনা করেছেন।
🍀🍀পয়েন্ট-৩: একদম প্রথম থেকেই সূর্যকে একটি জ্বলন্ত অগ্নিপিণ্ড হিসেবে মানুষ জেনে এসেছে। এজন্য সূর্যকে ‘সান গড’ হিসেবে পূজাও করা হয়। সেই জ্বলন্ত অগ্নিপিণ্ড প্রতিদিন সন্ধায় পানিতে ডুব দিয়ে পরদিন সকালে আবার পানি থেকে জ্বলে ওঠে? নিতান্তই হাস্যকর! যারা কোরআনের এই আয়াত পড়ে সূর্যকে আক্ষরিক অর্থে পানিতে ডুবা-উঠা বোঝে তাদের যৌক্তিকতা ও সততা নিয়ে সন্দেহ আছে। সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয়ের বর্ণনাটি এসেছে আসলে প্রচলিত কথা-বার্তার উপর ভিত্তি করে। লোকজন সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয়ের দৃশ্য দেখার জন্য কিন্তু ঠিকই সমুদ্রের তীরে যায়। সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয়ের সময় জানার জন্য ঠিকই পেপার-পত্রিকা পড়ে। অথচ একই কথা কোরআনে লিখা থাকাতে অবৈজ্ঞানিক অবৈজ্ঞানিক বলে চিৎকার-চেঁচামেচি করা হয়।
পক্ষপাতদুষ্ট কিংবা মস্তকধোলাই না হলে আয়াতটি পড়ে কারো মনেই সন্দেহের উদ্রেক হওয়ার কথা নয়। কেননা এখানে সংশয় করার মতো আদপেই কিছু নেই। সংশয়েরও তো মা-বাপ থাকা উচিত! যেকেউ আয়াতটির আগে-পরে কিছু আয়াত পড়লে বুঝতে পারবেন যে, বিষয়টিকে একটি স্বাভাবিক ঘটনা হিসেবেই বর্ণনা করা হয়েছে।
🍀🍀 পয়েন্ট-৪: আয়াতটিকে এভাবেও বর্ণনা করা যায়: When he reached at Cox’s Bazar Sea beach (a sun setting place), he found the sun setting in the Bay of Bengal. সমস্যাটা কোথায়? আরো মজার কাহিনী হচ্ছে সূর্যকে যদি সত্যি সত্যি পানিতে ডুব দেওয়ার কথা বলা হতো এবং পৃথিবীকে যদি সত্যি সত্যি সমতল ও অনড় মনে করা হতো, যেভাবে অভিযোগ করা হয়, তাহলে তো সূর্য পশ্চিম দিকে ডুব দিয়ে আবার পশ্চিম দিক থেকেই উদিত হওয়ার কথা।
অনুরূপভাবে, পূর্বদিকে ডুব দিয়ে আবার পূর্বদিক থেকেই উদিত হওয়ার কথা। কোরআনে এরকম কিছু কি বলা আছে যে, সূর্য পশ্চিম দিকে ডুব দিয়ে পৃথিবীর নিচ দিয়ে দৌড় দিয়ে গিয়ে পূর্বদিক থেকে উদিত হয়? তবে বাইবেলে কিন্তু আছে। দেখুন: “The sun also ariseth, and the sun goeth down, and hasteth to his place where he arose.” (Ecclesiastes 1:5)
মুহাম্মদ (সাঃ) বাইবেলের এই ‘চমৎকার’ আয়াতটি কপি করলেন না কেন, যেভাবে অপপ্রচার চালানো হয়? কোরআন কিন্তু এবার অন্ধ সমালোচকদেরকে বোবা-কালাও বানিয়ে দিল!
#Standard-7
#Qn:"পঙ্কিল জলাশয়ে সূর্য অস্ত যাওয়ার কথা অবৈজ্ঞানিক!"
[Pickthal]: When he (Zul-Qarnain) reached the setting-place of the sun (black sea), he found it setting in a muddy spring, and found a people thereabout. We said: O Dhu'l-Qarneyn! Either punish or show them kindness.
[Asad]: When he came to the setting of the sun, "it appeared to him (Zul-Qarnain) that it was setting in a dark, turbid sea;" and nearby he found a people [given to every kind of wrongdoing]. We said: “O thou Two-Horned One! Thou mayest either cause [them] to suffer or treat them with kindness!"
#Ans:
🍀🍀পয়েন্ট-১: কোরআনের কোথাও আল্লাহ নিজে পঙ্কিল জলাশয়ে সূর্য অস্ত যাওয়ার কথা বলেননি। যুলকার্নাইন যা দেখেছেন তার বর্ণনা দেওয়া হয়েছে।
🍀🍀পয়েন্ট-২: এই আয়াত অনুযায়ী সূর্যাস্তের ‘সময়’ অথবা ‘স্থান’ যেকোনোটি হতে পারে। আয়াতটির সঠিক অনুবাদ হবে ‘It appeared to him.’ তবে ‘He found’ বা ‘It appeared to him’ যেটাই হোক না কেন, আল্লাহ কিন্তু যুলকার্নাইন যা দেখেছেন সেটাই বর্ণনা করেছেন।
🍀🍀পয়েন্ট-৩: একদম প্রথম থেকেই সূর্যকে একটি জ্বলন্ত অগ্নিপিণ্ড হিসেবে মানুষ জেনে এসেছে। এজন্য সূর্যকে ‘সান গড’ হিসেবে পূজাও করা হয়। সেই জ্বলন্ত অগ্নিপিণ্ড প্রতিদিন সন্ধায় পানিতে ডুব দিয়ে পরদিন সকালে আবার পানি থেকে জ্বলে ওঠে? নিতান্তই হাস্যকর! যারা কোরআনের এই আয়াত পড়ে সূর্যকে আক্ষরিক অর্থে পানিতে ডুবা-উঠা বোঝে তাদের যৌক্তিকতা ও সততা নিয়ে সন্দেহ আছে। সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয়ের বর্ণনাটি এসেছে আসলে প্রচলিত কথা-বার্তার উপর ভিত্তি করে। লোকজন সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয়ের দৃশ্য দেখার জন্য কিন্তু ঠিকই সমুদ্রের তীরে যায়। সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয়ের সময় জানার জন্য ঠিকই পেপার-পত্রিকা পড়ে। অথচ একই কথা কোরআনে লিখা থাকাতে অবৈজ্ঞানিক অবৈজ্ঞানিক বলে চিৎকার-চেঁচামেচি করা হয়।
পক্ষপাতদুষ্ট কিংবা মস্তকধোলাই না হলে আয়াতটি পড়ে কারো মনেই সন্দেহের উদ্রেক হওয়ার কথা নয়। কেননা এখানে সংশয় করার মতো আদপেই কিছু নেই। সংশয়েরও তো মা-বাপ থাকা উচিত! যেকেউ আয়াতটির আগে-পরে কিছু আয়াত পড়লে বুঝতে পারবেন যে, বিষয়টিকে একটি স্বাভাবিক ঘটনা হিসেবেই বর্ণনা করা হয়েছে।
🍀🍀 পয়েন্ট-৪: আয়াতটিকে এভাবেও বর্ণনা করা যায়: When he reached at Cox’s Bazar Sea beach (a sun setting place), he found the sun setting in the Bay of Bengal. সমস্যাটা কোথায়? আরো মজার কাহিনী হচ্ছে সূর্যকে যদি সত্যি সত্যি পানিতে ডুব দেওয়ার কথা বলা হতো এবং পৃথিবীকে যদি সত্যি সত্যি সমতল ও অনড় মনে করা হতো, যেভাবে অভিযোগ করা হয়, তাহলে তো সূর্য পশ্চিম দিকে ডুব দিয়ে আবার পশ্চিম দিক থেকেই উদিত হওয়ার কথা।
অনুরূপভাবে, পূর্বদিকে ডুব দিয়ে আবার পূর্বদিক থেকেই উদিত হওয়ার কথা। কোরআনে এরকম কিছু কি বলা আছে যে, সূর্য পশ্চিম দিকে ডুব দিয়ে পৃথিবীর নিচ দিয়ে দৌড় দিয়ে গিয়ে পূর্বদিক থেকে উদিত হয়? তবে বাইবেলে কিন্তু আছে। দেখুন: “The sun also ariseth, and the sun goeth down, and hasteth to his place where he arose.” (Ecclesiastes 1:5)
মুহাম্মদ (সাঃ) বাইবেলের এই ‘চমৎকার’ আয়াতটি কপি করলেন না কেন, যেভাবে অপপ্রচার চালানো হয়? কোরআন কিন্তু এবার অন্ধ সমালোচকদেরকে বোবা-কালাও বানিয়ে দিল!