#Campúsian-40
#আল_ফারিস-১৩
#Qn: “কোরআনের সূরা লুকমানের ৩৪ নাম্বার আয়াতের মধ্যে বলা হয়েছে, ‘মাতৃগর্ভে কি আছে তা আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না’।
অথচ আমরা জানি, ডাক্তাররা পরীক্ষা করে বলে দিতে পারে যে গর্ভের বাচ্চা ছেলে না মেয়ে। তাহলে কোরআনের এই আয়াত কি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিপন্থী নয়?”
আয়াতটি সত্যিকার অর্থে কি বুঝাতে চাচ্ছে, তা অনুধাবন করতে পারেন নি ভাই।
সউদি আরবের প্রখ্যাত আলেম শাইখ মুহাম্মাদ বিন সালেহ আল উসাইমীন (র.) ‘ফতোওয়া আরকানুল ইসলাম’ নামক কিতাবের ৩৫ পৃষ্টায় বলেন, “আয়াতটি গায়েবী বিষয় সংক্রান্ত। এখানে আল্লাহ তায়ালা মোট পাঁচটি বিষয় উল্লেখ করেছেন, যা আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। তন্মধ্যে মাতৃগর্ভে কি আছে তা একটি। শিশু মাতৃগর্ভে থাকাবস্থায় গায়েবী বিষয়গুলো হল, ‘সে কতদিন মায়ের পেটে থাকবে। কত দিন দুনিয়াতে বেঁচে থাকবে। কি রকম আমল করবে। সৌভাগ্যবান হবে না দূর্ভাগ্যবান হবে। গঠন পূর্ণ হওয়ার পূর্বে (ভ্রুণ থেকে) ছেলে না মেয়ে হবে এ সম্পর্কে অবগত হওয়া’।
আর গঠন পূর্ণ হওয়ার পর মাতৃগর্ভে ছেলে না মেয়ে, এ সম্পর্কে অবগত হওয়া ইলমে গায়েবের বিষয় নয়। কেননা গঠন পূর্ণ হলে তা আর গায়েব না থেকে দৃশ্যমান হয়ে যায়।......
আর এ আয়াতে মাতৃগর্ভে ছেলে সন্তান বা মেয়ে সন্তান হওয়ার জ্ঞান একমাত্র আল্লাহর কাছে – একথা বলা হয় নি। হাদীছেও এই মর্মে কোন সুস্পষ্ট ইঙ্গিত নেই”।
দ্বিতীয় বিষয় হচ্ছে মায়ের গর্ভে সন্তান থাকাকালিন সন্তান ভালো কিংবা মন্দ হবে এ ব্যাপারে কেও কিছু জানেন না।এখানে সন্তানের প্রকৃতি সম্পর্কে বলা হয়েছে।
#আল_ফারিস-১৩
#Qn: “কোরআনের সূরা লুকমানের ৩৪ নাম্বার আয়াতের মধ্যে বলা হয়েছে, ‘মাতৃগর্ভে কি আছে তা আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না’।
অথচ আমরা জানি, ডাক্তাররা পরীক্ষা করে বলে দিতে পারে যে গর্ভের বাচ্চা ছেলে না মেয়ে। তাহলে কোরআনের এই আয়াত কি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিপন্থী নয়?”
আয়াতটি সত্যিকার অর্থে কি বুঝাতে চাচ্ছে, তা অনুধাবন করতে পারেন নি ভাই।
সউদি আরবের প্রখ্যাত আলেম শাইখ মুহাম্মাদ বিন সালেহ আল উসাইমীন (র.) ‘ফতোওয়া আরকানুল ইসলাম’ নামক কিতাবের ৩৫ পৃষ্টায় বলেন, “আয়াতটি গায়েবী বিষয় সংক্রান্ত। এখানে আল্লাহ তায়ালা মোট পাঁচটি বিষয় উল্লেখ করেছেন, যা আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। তন্মধ্যে মাতৃগর্ভে কি আছে তা একটি। শিশু মাতৃগর্ভে থাকাবস্থায় গায়েবী বিষয়গুলো হল, ‘সে কতদিন মায়ের পেটে থাকবে। কত দিন দুনিয়াতে বেঁচে থাকবে। কি রকম আমল করবে। সৌভাগ্যবান হবে না দূর্ভাগ্যবান হবে। গঠন পূর্ণ হওয়ার পূর্বে (ভ্রুণ থেকে) ছেলে না মেয়ে হবে এ সম্পর্কে অবগত হওয়া’।
আর গঠন পূর্ণ হওয়ার পর মাতৃগর্ভে ছেলে না মেয়ে, এ সম্পর্কে অবগত হওয়া ইলমে গায়েবের বিষয় নয়। কেননা গঠন পূর্ণ হলে তা আর গায়েব না থেকে দৃশ্যমান হয়ে যায়।......
আর এ আয়াতে মাতৃগর্ভে ছেলে সন্তান বা মেয়ে সন্তান হওয়ার জ্ঞান একমাত্র আল্লাহর কাছে – একথা বলা হয় নি। হাদীছেও এই মর্মে কোন সুস্পষ্ট ইঙ্গিত নেই”।
দ্বিতীয় বিষয় হচ্ছে মায়ের গর্ভে সন্তান থাকাকালিন সন্তান ভালো কিংবা মন্দ হবে এ ব্যাপারে কেও কিছু জানেন না।এখানে সন্তানের প্রকৃতি সম্পর্কে বলা হয়েছে।